অনলাইন ডেক্স নিউজ:
রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে সারাদেশের ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণ হয়।দাম বেঁধে দেয়া হয় এসএমএস এর মাধ্যমে।
বর্তমানে প্রতি পিস ডিমের উৎপাদন খরচ ১০ টাকা ৪০ পয়সা। অথচ খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ টাকা। বর্তমানে প্রতি পিস ডিমের দাম ১২ থেকে সাড়ে ১২ টাকা হওয়া যৌক্তিক বলে মনে করেন ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে ডিম ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিমিয় অনুষ্ঠানে ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক এসব কথা বলেন।
ডিমের দাম বৃদ্ধির জন্য তেজগাঁও ডিমের আড়ৎ মালিক সমিতির কারসাজিকেই দায়ী করে তিনি বলেন, এক ভ্যানেই ডিমের হাতবদল হয় তিনবার। যে কারণে ডিম কিনতে ভোক্তাকে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে আর পরতে হচ্ছে ভোগান্তিতে।
এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে দিয়ে বলেন, গুটি কয়েক মানুষের জন্যে কোটি কোটি ভোক্তাকে দুর্ভোগে ঠেলে দেয়া যাবে না। এর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে কারসাজিতে যুক্ত প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হবে।
প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. মো. রেয়াজুল হক জানান, ডিম উৎপাদনে সহায়ক কাঁচামাল আমদানি ও অন্যান্য খাতে কর সুবিধা আছে। উৎপাদন খরচের বিবেচেনায় ডিমের বর্তমার দর সামঞ্চস্যপূর্ণ নয়।