1. admin@goyendanews.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সুন্দরবন থেকে অবৈধ সম্পদ আহরণ বন্ধে সচেতনতামূলক সভার আয়োজন মঠবাড়িয়ায় জমি বিরোধে প্রতিপক্ষের হামলায় মসজিদের ইমামত আহত মোংলা উপজেলায় নবলোক পরিষদ কর্তৃক ৬৫১ জন উপকারভোগীর মাঝে চারা বিতরণ। মোংলা উপজেলায় নবলোক পরিষদ কর্তৃক উপকারভোগীদের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষন। নোয়াপাড়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কলম বিরতি পালন। মঠবাড়িয়ায় ষষ্ঠ শ্রেনীর স্কুল ছাত্রী’র আত্মহত্যা পুলিশ সুপারের সাথে বিশ্ব মানবাধিকার ফাউন্ডেশন নড়াইল সদর কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ। সকালের সময়ের মঠবাড়িয়া প্রতিনিধির পিতা আব্দুস সাত্তারের প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী। জেনে রাখা ভালো। মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে উপজেলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা।

দেশে আর কখনোই জঙ্গিবাদের উত্থান হবে না:

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ১৬৪ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক নিউজ

গুলশানে হলি আর্টিজান হামলার ৮ বছর পূর্তিতে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন র‌্যাব ডিজি ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ।

র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশে আর কখনোই জঙ্গিবাদের উত্থান হবে না।’

তিনি আজ সোমবার সকালে র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ৮ বছর পূর্তিতে পুরাতন গুলশান থানার ‘দীপ্ত শপথ’ ভাস্কর্যে নিহতদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন।

এ সময় জঙ্গিবাদ নির্মূলে র‌্যাবের সফলতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘একটি ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে সব ধরনের সক্ষমতা রয়েছে র‌্যাবের। নিয়ন্ত্রণে রয়েছে জঙ্গিবাদ। সাইবার স্পেসে নজরদারি অব্যাহত আছে।’

র‍্যাব ডিজি বলেন, ‘২০১৬ সালের এই দিনে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল। পরবর্তীতে র‍্যাব ও পুলিশ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান পরিচালনা করে। অনেক জঙ্গি আস্তানা ধ্বংস করতে র‍্যাব ও পুলিশ সক্ষম হয়। অনেক জঙ্গিকে আটক করে আইনের আওতায় আনা হয়। এখন আর ওইভাবে জঙ্গি তৎপরতার তথ্য নেই। জঙ্গিবাদ এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে এখন নিরাপদ একটি দেশে।’

আদালত থেকে জঙ্গিদের ছিনিয়ে নেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ বলেন, ‘সার্বক্ষণিক জঙ্গিদের বিষয়ে নজরদারি করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জঙ্গিরা এক সময় নানা প্রচারণা চালানোর চেষ্টা করেছে। জঙ্গিরা ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করেছে এক সময়। আমরা এসব বিষয়েও নজরদারি করছি। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডেও নজরদারি রয়েছে। আমরা মানুষকে আশ্বস্ত করতে চাই এই দেশে আর কখনোই জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদের উত্থান হবে না।’

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাত পৌনে ৯টার দিকে খবর পাওয়া যায় রাজধানীর গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ‘সন্ত্রাসীদের সঙ্গে’ পুলিশের গোলাগুলি হচ্ছে। নব্য জেএমবির পাঁচ জঙ্গি বেকারিতে ঢুকে প্রথমে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ১৮ জন বিদেশি নাগরিকসহ ২২ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে।

তাদের মধ্যে ৯ জন ইতালির, ৭ জন জাপানের, ১ জন ভারতীয় এবং ৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক ছিলেন। ৩ জন বাংলাদেশির মধ্যে একজনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিল। নারকীয় ওই হামলা প্রতিরোধ করতে গিয়ে প্রাণ হারান ২ পুলিশ কর্মকর্তা।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ গোয়েন্দা নিউজ
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park