নিজস্ব প্রতিবেদক:
মঙ্গলবার ১০সেপ্টেম্বার সকাল ১০টায়
খুলনা গল্লামারী মৎস্য সম্মেলন কক্ষে গ্রান্ট উইন্ডো-১এর আওতায় ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়ে অনুদানপ্রাপ্ত গবেষণা কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের পরিচালক মোঃ জিয়া হায়দার চৌধুরী,
সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের উপ-পরিচালক সরোজ কুমার মিস্ত্রীর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সিলেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসার মৃত্যুঞ্জয় কুন্ডু অধ্যাপক খুলনা বিশ্ববি দ্যালয়, গাউসিয়াতুর রেজা বানু,
ডঃ মোঃ সাদিকুল ইসলাম প্রফেসর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU),
শিকদার সাইফুল ইসলাম সহযোগী অধ্যাপক খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা.
মোঃ আনিসুর রহমান প্রফেসর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর,
সৈয়দ হাফিজুর রহমান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মোঃ সাজ্জাদ হোসেন প্রফেসর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বিএইউ), ময়মনসিংহ, ছায়ান গোয়ামী প্রফেসর,বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU), ময়মনসিংহ, মোঃ হাসান ফারুক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,মোঃ আমিনুর রহমান প্রফেসর যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,সহ আরো অনেকে বক্তরা বলেন চলতি অর্থবছর থেকে বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণার জন্য বিশেষ গবেষণা অনুদান কার্যক্রম শুরু করা হয়। এ কার্যক্রম সুষ্ঠু ও স্বচ্ছভাবে মূল্যায়ন করার জন্য নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, অধ্যাপক, গবেষণা গবেষকদের উপস্থাপনা প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশের চিংড়ি চাষীদের জন্য ইন্টিগ্রেটেড মেশিন লার্নিং ভিত্তিক BPO2 কল সেন্টার এবং ফিল্ড ফিশ ক্লিনিক পরিষেবা।
চিংড়ি চাষে খনিজ ও প্রোবায়োটিকের সিনারজিস্টিক প্রভাব: উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য স্টার্টেজির গল্প।
চাহিদা চালিত অন্তর্ভুক্তিমূলক বিপণনের জন্য পেলাজিক মৎস্য সম্পদের ব্যবহারে সর্বোত্তম অনুশীলনের প্রচারের মাধ্যমে সামুদ্রিক কারিগর মৎস্যজীবীদের ক্ষমতায়ন করা।
বায়োরিমিডিয়েশনের মাধ্যমে ইন্টিগ্রেটেড মাল্টি-টপিক অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেমে চিংড়ি চাষের পরিবেশগত স্বাস্থ্য মূল্যায়ন। একটি কৃষক কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি। গ্রান্ট উইন্ডো-১এর আওতায় ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়ে অনুদানপ্রাপ্ত গবেষণা কার্যক্রমের অগ্রগতি বিষয়ক চিংড়ি উপর ব্যাপক আলোচনা করা হয়।