কুষ্টিয়া দৌলতপুর থানার মথুরাপুর ইউনিয়নের
বাগোয়ান গ্রামের মোশারফ হোসেনের সেফটি ট্যাঙ্কে পরিষ্কার করতে গিয়ে মোঃ ইয়ার আলীর ছেলে রাজন হোসেন (২২)ও একই গ্রামের হারান বিশ্বাস এর ছেলে লিটন বিশ্বাস (২৪)
আনুমানিক সকাল ৮ ঘটিকার সময় দুই যুবক ও হেড মিস্ত্রি ওই সেফটি ট্যাংকের ঢালাইয়ের এর সময় যে শাটার ব্যবহার করা হয়েছিল।
সেই শাটার খোলার জন্য যায়। হেড মিস্ত্রি উপরের থেকে দুই যুবককে ট্যাংকের ভেতর মই দিয়ে নামিয়ে দেয়। পরবর্তীতে তারা নিচে গেলে সেফটি ট্যাংকের ভিতরে অক্সিজেনের অভাব ও বিষাক্ত গ্যাসের কারণে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
এমত অবস্থায় হেড মিস্ত্রি সেখান থেকে পালিয়ে যায় এমনই অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় গ্রামবাসীরা পরবর্তীতে সেফটি ট্যাংকের মালিক এসে খোঁজ করে দেখতে পাই দুই যুবক সেফটি ট্যাংকের ভিতর পড়ে আছে।
এমতাবস্থায় তারা ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয় এবং সেফটি ট্যাংকের এক পাশ ভাঙতে থাকে। ফায়ার সার্ভিসে এসে তাদেরকে জীবিত উদ্ধার করে দৌলতপুর সরকারি উপজেলা ৫০ সজ্জা বিশিষ্ট হাসপাতালে প্রেরণ করে। হাসপাতাল পৌঁছানোর পর ডাক্তার তাদেরকে মৃত ঘোষণা করে ।
ঘটনা স্থলে পুলিশ পরিদর্শন করে। লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।